গাজীপুরের প্রতিনিধি :

আমি মুফতি আল-আমিন মাদানী (৩২) পিতা মোঃ আনসার আলী, আমি দীর্ঘদিন যাবত মালেকের বাড়ি শরীফপুর ৩৪ নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা, এবং একই স্থানে বাইতুন নাজাত হাফিজিয়া কওমি মাদ্রাসার পরিচালক।
আমি অত্যন্ত সুনামের শহিত দীর্ঘদিন যাবত প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করে আসছি । আমি অত্যন্ত দুঃখের সহিত সংবাদ মাধ্যমকে জানাচ্ছি যে, গত ১৯/০৯ /২৪ খ্রিস্টাব্দে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের বড়াতে দেখতে পাই, আমার নাম জড়িয়ে একটি জাতীয় পত্রিকা এবং একটি অনলাইন পোর্টালে আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর সংবাদ প্রচার করা হয়। আমি উক্ত প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই। পাশাপাশি উক্ত সংবাদের আমি দেখতে পাই, আমার এই প্রতিষ্ঠানের সাবেক শিক্ষক হাফেজ আল মামুন আমার বিরুদ্ধে বক্তব্য দিচ্ছে, ‌ উল্লেখ্য যে এই হাফেজ আল মামুন ২৫/৬/২৩ খ্রিস্টাব্দে আমার মাদ্রাসার এক শিক্ষিকার সাথে অনৈতিক কাজে লিপ্ত থাকা অবস্থায়, আমার মাদ্রাসার কয়েকজন ছাত্রীদের চোখে পড়ে, বিষয়টি আমাকে জানানোর সাথে সাথে, হাফেজ আল মামুনকে ২৫/৬/২৩ খ্রিস্টাব্দে কয়েকজন সাক্ষীর সামনে সম্পূর্ণ ঘটনাটি স্বীকার করে লিখিত মুচলেকা দেয় আল মামুন । এবং কিছুক্ষন পর মাদ্রাসা থেকে কৌশলে সে পালিয়ে যায় , যাহার ফলে আমি তাকে আইনের হাতে সোপর্দ করতে পারিনি। সেই থেকে আল মামুন এই মাদ্রাসা এবং আমার সুনাম নষ্ট করার জন্য উঠে পড়ে লাগে, তারি ধারাবাহিকতায় টাকার বিনিময়ে মাদ্রাসার এক ছাত্রী ও তার বাবাকে দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা বক্তব্য প্রদান করে এবং থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। পরবর্তীতে ওই মাদ্রাসার ছাত্রী ও তার বাবা আমার বিরুদ্ধে করা থানায় অভিযোগটি উদ্দেশ্য প্রণীতভাবে করার কারণে বিষয়টি বুঝতে পেরে বাদী নিজে থানায় গিয়ে অভিযোগটি প্রত্যাহার করে আসে। এবং বাদী ও তার মেয়ে আমার কাছে ক্ষমা চেয়ে মালেকের বাড়ি ভাড়া বাসা থেকে কোথায় যেন পালিয়ে যায়।
আমি স্পষ্ট ভাবে বলতে পারি, আমার ও আমার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে হাফেজ আল মামুন এবং আশপাশের কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা একত্রিত হয়ে ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি ধ্বংস করা সহ আমার মানহানির চেষ্টা চালায়। আমি তাদের ষড়যন্ত্রের শিকার। আমি দৃঢ় কন্ঠে বলছি, আমার প্রতিষ্ঠান ও আমার প্রতি যারা ষড়যন্ত্র চালিয়েছে, তাদের প্রত্যেককে আদালতের মাধ্যমে আইনানুযায়ী ব্যবস্থা নেব। এবং উদ্দেশ্যপ্রণিতভাবে প্রচার করা প্রকাশিত সংবাদের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।