বিশেষ প্রতিনিধি :রাকিব ইসলাম
মা, পুলিশ কর্তৃক অভিযান পরিচালনা করিয়া ডিএমপি গাজীপুর এর পুবাইল দানাধীন বতে রুলের ভরা। মামলার তদন্তে প্রান্তে ঘটনার সহিত জড়িত ০২ জন আসামীকে প্রেফতার করা হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপ-পুলিশ কমিশনার, অপরাদ (দক্ষিণ) বিভাগ জনাব এম এম নাসিরুদ্দিন।
ঘটনার সংক্ষিপ্তে বিবরণঃ মোঃ টিপু সুলতান (৩৯) পিতা-মৃত আহসান উদ্দিন, মাতা-মৃত আয়েশা বেগম, স্থায়ী সাং-গোয়াইল কড়া খানা-গাইবান্ধা সমর জেলা-গাইবান্ধা এ/পি সাং-ডাউটিয়া (এমএইচ স্পিনিং মিলস কোয়াটার), থানা-ধামরাই, জেলা-ঢাকা এর আপন শ্যালক জাকির হোসেন এর ছেলে ভাতিজা সোলেমান হোসেন সম্রাট (১৭), পিতা-জাকির হোসেন, মাতা-মোসাঃ স্বপ্না খাতুন, স্থায়ী সাং শাহবাজপুর, থানা-সোনাতলা, জেলা বগুড়া এ/পি সাং-কুমাব (রিনার বাসার ভাড়াটিয়া, ওয়ার্ড নং-৪০, থানা-পূবাইল, গাজীপুর মহানগর গাজীপুর, ঢাকা আব্দুল্লাহপুরের একটি দোকানে অনলাইনের কাজ করিতো। গত ৩১/০১/২০২৫ তারিখ রাত অনুমান ০৮.৩০ ঘটিকায় বাদীর ভাতিয়ো সোলেমান হোসেন সম্রাট তার বর্তমান ভাড়া বাসা হইতে মোবাইল ফোনে কথা বলিয়া বাহিরে চলিয়া যায়। ঐ রাতে বাগীর ভাতিজ্ঞা সোলেমান হোসেন সম্রাট আর বাসায় ফেরত আসে নাই। পরবর্তীতে ইং ০১/০২/২০২৫ খ্রিঃ সময় সকাল অনুমান ১১০০ ঘটিকায় বাদীর ছোট ভাতিজা সানি (১৩) আমাকে ফোন দিয়া জানায় যে, বামীর বড় ভাতিজা (সানির বাড় ভাই) সোলেমান হোসেন সম্রাট এর মৃত দেহ পূবাইল ধানাধীন সাতপোয়া তেললাইনের উত্তর পার্শ্বে সুলতানের মাত্রই দ্রুত নিজ কর্মস্থল হইতে পুবাইল থানাধীন কুমার এলাকা তার ভারি বাসায় আদিয়া ছোট ভাতিজা সানির কাছে আনিতে পারেন যে মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ মাছ চাষের ডোবায় পরে আছে। বাদী উক্ত সংবাদ পাওয়া পুলিশ লাশ ময়না তদন্তের জন্য শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ করিয়াছেন। বাণী তার ছোট ভাতিজা সম ঘটনাস্থলে দিয়া স্থানীয় লোকজনের মাধ্যমে জানিতে পারেন যে অজ্ঞাতনামা আসামী বা আসামীরা একই উদ্দেশ্যে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে বাদীর বড় ভাতিজা তারিখ রাত ৩১/০১/২০২৫ সোলেমান হোসেন সম্রাট (১৭) এ মার্টকার মধ্যে যে কোন সময় হত্যা করিয়া লাশ গুম করার জন্য পূবাইল থানাধীন সাতপোয়া ০৮৩০ ঘটিকা হইতে ইং ০১/০২/২০২৫ তারিখ সাকিনস্থ রেললাইনের উত্তর পার্শ্বে সুলতানের মাছ চাষের ডোবায় ফেলাইয়া রাখিয়া পালাইয়া যায়। উক্ত ঘটনার বিষয়ে বামী তার শ্যালক সহ তার নিকট আত্মীয় স্বজনদের সহিত পরামর্শ করিয়া থানায় এজাহার দায়ের করিলে পূবাইল থানার মামলা নং-০১, তারিখ-০১/০২/২৫ খ্রিঃ ধারা-৩০২/২০১/৩৪ পেনাল কোড-১৮৬০, রুজু হয়। এসআই মাহমুদ হাসান শুনি উক্ত মামলার তদন্ত ভার গ্রহণ পূর্বক তথা প্রযুক্তির সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসএম আমিরুল ইসলাম, অফিসার ইনচার্জ এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় এসআই নাজমুল হক সহ অন্যান্য অফিসার ও ফোর্সের সম্বন্বয়ে অভিযানিক দল পুবাইল যানা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করিয়া পূবাইল ধানাধীন হারবাইদ নন্দীবাড়ী এলাকা হইতে উল্লখিত হত্যা মামলার তদন্তে প্রান্ত ঘটনার সহিত জড়িত আসামী ১। মোঃ আমির আলী (৪৫), পিতা-মোঃ জামীর উদ্দিন, মাতা-মোসাঃ রহিতন বিবি, সাং-সাতপোয়া, ওয়ার্ড নং-৪২, থানা-পুবাইল, ইং ০১/০২/২৫ খ্রি: রাত ১৯.১৫ ঘটিকায় গ্রেফতার করেন এবং তার দেওয়া তথ্য মতে মামলার ঘটনার সহিত জড়িত অপর আসামী ২। স্বপ্না খাতুন (৩৩), পিতা-মৃত আব্দুল হামিদ প্রামাণিক, মাতা-মৃত জাহানারা বেগম, সাং-নিয়ামতের বাইগুনি, থানা-গোবিন্দগঞ্জ, জেলা-গাইবান্ধা এ/পি সাং-কুল্যব (বিনার বাসার ভাড়াটিয়া), ওয়ার্ড নং-৪০, থানা-পুবাইল, গাজীপুর মহানগর, গাজীপুর একই তারিক পুবাইল থানাধীন কুদার এলাকা হইতে রাত ৯.৫৫ ঘটিকায় গ্রেফতার করেন। আসামীর বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থ্য গ্রহণ শেষে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়।