সূত্রঃ পূবাইল থানার মামলা নং-১১, তারিখ-২০/১০/২০১৮খ্রিঃ, ধারা-৩০২/৩৪ পেনাল কোড।
গ্রেফতারকৃত আসামির নাম :পিবিআই গাজীপুরের একটি টিম গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে এবং অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে অভিযান পরিচালনা করে মামলার ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষভাবে জড়িত আসামি ১। মৃদুল হাসান(৩০), পিতা-মৃত আলাউদ্দিন, মাতা-মনোয়ারা বেগম, সাং- উত্তরআদিপুত, পোঃ মেলান্দহ, থানা- মেলান্দহ জেলা-জামালপুর এ/পি-খিলক্ষেত পূর্ব নামাপাড়া,থানা-খিলক্ষেত,ডিএমপি
ঢাকাকে ইং ২৭/০৮/২০২৩ তারিখ বিকাল ০৫.১০ ঘটিকায় ঘটিকায় ঢাকা মহানগর খিলক্ষেত থানা এলাকা হতে এবং আসামি ২।
ফরিদ আহম্মেদ(৩২),পিতা- আবুল কাশেম,মাতা-মমতাজ বেগম,সাং-শিলমুন মন্ডলবাড়ী (আব্দুল রাজ্জাক জামে মসজিদ এর সামনে),থানা-টঙ্গী পূর্ব,জিএমপি গাজীপুরকে ২৭/০৮/২০২৩ তারিখ সন্ধ্যা ০৭.০০ ঘটিকায় টঙ্গী পূর্ব থানাধীন টঙ্গী রেলস্টেশন এলাকা থেকে গ্রেফতার করে
অভিযান শেষে ২৮/০৮/২০২৩ তারিখ রাত ০০.১০ ঘটিকার সময় পিবিআই গাজীপুর কার্যালয়ে হাজির হয়।
ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ : ভিকটিম ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ @ ইফতি (২০), পিতা- মৃত শামসুদ্দিন আহমেদ,সাংঃ হারবাইদ
পূর্বপাড়া থানা- পূবাইল, জেলা- গাজীপুর তেজগাঁও পলিটেকনিক্যাল ইন্সটিটিউট এর ১ম বর্ষে লেখাপড়া করতো। ভিকটিম হারবাইদ পূর্বপাড়া সাকিনে নিজেদের নির্মাণাধীন বিল্ডিং দেখাশুনা করতো। গত ১৯/১০/২০১৮ তারিখ রাত অনুমান ১০.১০ ঘটিকায় ভিকটিম ইমতিয়াজ
উদ্দিন আহমেদ @ ইফতি উক্ত নিমার্ণাধীন বিল্ডিংয়ের অভ্যন্তরে মশারি টাঙ্গিয়ে ঘুমিয়ে পড়ে। অজ্ঞাতনামা দুস্কৃতিকারীরা ভিকটিম ইফতিকে ঘুমন্ত অবস্থায় ধারালো অস্ত্র দ্বারা কোপিয়ে গলা কেটে হত্যা করে চলে যায়। সকাল অনুমান ০৭.০০ ঘটিকার দিকে ভিকটিম ইফতির মা ভিকটিমের ফোন বন্ধ পেয়ে পাশের বাসার সেলিনা খাতুন(৪০),স্বামী- মোঃ জয়নাল আবেদীন, সাংÑহারবাইদ পূর্বপাড়াকে ফোন দিয়ে তার
ছেলে ইফতিকে ডেকে দেয়ার জন্য অনুরোধ করলে সেলিনা খাতুন নিমার্ণাধীন বিল্ডিং এর ভেতরে প্রবেশ করে দেখতে পান যে, ভিকটিম
ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ @ ইফতির গলা কাটা মৃত অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছে। সেলিনা খাতুন সাথে সাথে থানা পুলিশ ও বাদীসহ ভিকটিমের মাকে বিষয়টি জানায়। ভিকটিমের মামা মোঃ মিজানুর রহমানসহ আত্মীয় স্বজন সাথে সাথে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন
(স্টাফ রিপোর্ট শাকিল মোল্লা)